এই সময়টি ‘অক্ষত অবসর’ কেমন? জানার উপায় নেই। কারণ, অর্থ বহন করে এমন কিছুই বলতে রাজি নয় যে চান্দিকা হাথুরুসিংহ বলতে রাজি নয়। গতকাল বাংলাদেশ দলের প্রধান কোচ পদ থেকে তাকে বরখাস্ত করা হয়েছিল। হাতুর সিংহের হাতে কোনও কাজ নেই।
মাঠে কোনও কাজ না বলে কোনও কাজ নেই। অন্যথায় হাতুর সিংহে কাজ করছেন। আজ, বিসিবির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা নিজাম উদদিন চৌধুরী ই -মেইলটি ই -মেইলে প্রেরণ করেছেন কারণ নোটিশের উত্তরটি দেখিয়েছে। তিনি এতে যা লিখেছিলেন তার বিশদটি জানা যায়নি।
নিজাম উদদিন চৌধুরীর সাথে হোয়াটসঅ্যাপের সাথে যোগাযোগ করার চেষ্টা করার পরেও তাকে পাওয়া যায়নি। তিনি আইসিসির সভায় অংশ নিতে বিসিবি প্রেসিডেন্ট ফারুক আহমেদের সাথে দুবাইতে রয়েছেন। যদিও সবাই বিষয়টি সম্পর্কে কৌতূহলী ছিল, তবে হাতুর সিং কোনও মন্তব্য করেননি।
বিসিবির সভাপতি ফারুক আহমেদ বলেছেন, দুর্ব্যবহারের অভিযোগে অস্থায়ী বরখাস্ত হাতুর সিংকে নোটিশ দেওয়ার পরেও তাকে পরবর্তী পদক্ষেপে বরখাস্ত করা হবে।
এখন প্রশ্নটি হল, বিসিবি আবার কোনও আইনী কমপ্লেক্সে রয়েছে কিনা তা জাতীয় দলের নতুন প্রধান কোচ নিয়োগের সাথে হাতুর সিংকে নির্বাসন দেওয়ার প্রক্রিয়াটি শেষ না করেই। জানা গেছে যে হথুর সিং ইতিমধ্যে বিসিবির সিদ্ধান্তের পদক্ষেপ নিতে আইনজীবীদের নিয়ে আলোচনা শুরু করেছেন।
এদিকে, বিসিবির সাথে সম্পর্ক আনুষ্ঠানিকভাবে শেষ না হওয়ায় শ্রীলঙ্কার কোচ Dhaka াকা ত্যাগ করতে দ্বিধা বোধ করছেন। কারণ নোটিশের প্রতিক্রিয়া দেখানোর পরে, এখন অপেক্ষা করার সাথে তার কোনও সম্পর্ক নেই। তবে একটি সূত্র বলেছে যে হথুর সিং আশাবাদী যে তিনি আগামীকাল এবং পার্সার মধ্যে বিসিবি থেকে আনুষ্ঠানিকভাবে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নিতে সক্ষম হবেন। তারপরে পরবর্তী পদক্ষেপ নিন।
